Very alarming word by James Tyler kent...
Though most of us being so called scientific couldn't think and understand this statement...
"Today no eruption is allowed to show its head. Everything is hushed as soon as it gives evidence of being. If this goes on long enough the human race will be swept from the earth."
পৃথিবীর চিকিৎসা ব্যবস্থা বর্তমান সময়ে এমন পর্যায়ে চলে গেছে যার কোন তুলনা হয়না।। কিন্তু উচ্চতর চিকিৎসা ব্যবস্থার কারণে আজ বিভিন্ন প্রকারের চর্ম উদ্ভেদ দেহের বাহিরে প্রকাশিত হতে পারেনা। বের হওয়ার পূর্বেই বা বের হতে শুরু করলেই বিভিন্ন উচ্চতর মেডিসিনের মাধ্যমে সে উদ্ভেদগুলো চাপা দেয়া হয়। অবদমন করা হয়। জাস্ট দৃষ্টির আড়াল করা হয়৷ বাহ্যিক রোগ আভ্যন্তরীণ জগতে তাড়িয়ে দেয়া হয়। উদ্ভেদগুলোকে ভিতর থেকে বাহিরে আসার সুযোগ দেয়া হয়না কোনভাবে।
কিন্তু দেহের ভিতরে ঠিকই অবস্থান করে রোগের আসল অস্ত্বিত্বটি। রোগের আসল রুপের চেহারা পরিবর্তন করে এবং অবদমন করে অথবা বাহ্যিক প্রকাশের গতিকে অবরোধ করে জাস্ট একটা মনের সুখ সৃষ্টি করা হয়। রোগের অস্তিত্ব যদিও তখনও পুরো দমেই, পুরো শক্তিতে দেহের অভ্যন্তরে চলমান ও অবিশ্রান্ত অবস্থায় থাকে। এভাবে শক্তিশালী যেকোনো অবদমিত ড্রাগ দিয়ে রোগের চেহারা বা লোকেশন বা গতি বা প্যাথলজিকাল নাম পরিবর্তন করা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবতায় এর ফলশ্রুতিতে জীবনীশক্তি আরও অনেক ক্লান্ত ও বিশৃঙ্খল হতে থাকে।
অনবদমিত রোগের আক্রমণে বিশৃঙ্খল জীবনীশক্তির প্রোটেকশন ক্যাপাসিটি বিনষ্ট হওয়ার সুযোগে আভ্যন্তরীণ ভাইটাল অর্গান ব্রেইন, হার্ট, কিডনি, লিভার সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অংগের এবং সিস্টেমের বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হয়। ফাংশনাল এবং স্ট্রাকচারাল বিভিন্ন নাম জানা বা না জানা প্যাথলজিকাল কন্ডিশন বা রোগ সৃষ্টি হয়।
হোমিওপ্যাথিক দার্শনিক জেমস টাইলার কেন্টের মতে এভাবে কোন জাতির সঠিক চিকিতসা চলতে পারেনা৷ এভাবে কোন জাতিকে সুস্থ রাখা যায়না। এভাবে কোন জাতির চিকিৎসা চলতে থাকলে তাদের অস্তিত্বই বিলীন হওয়ার দিকে অগ্রসর হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন