পেয়ারার পুষ্টি ও ঔষধি গুণ
![]() |
পেয়ারা |
পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ পেয়ারার রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। পেয়ারা আমাদের দেশীয় ও সহজলভ্য ফল। প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও লাইকোপেনসমৃদ্ধ পেয়ারা।
পেয়ারা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খুবই উপকারী এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া চোখের জন্য ভালো, পেটের জন্য উপকারী আর ক্যান্সার প্রতিরোধী।
👉 চোখের ছানিপড়া রোধ করে।
👉 হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়।
👉 গর্ভবতী নারীদের জন্যও বিশেষভাবে উপকারি।
👉 খাবারের রুচি বাড়াতেও খেতে পারেন পেয়ারা।
👉 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
👉 রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
👉 ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করে।
👉 ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস ও ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
👉 পেয়ারা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
👉 কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ নিযন্ত্রণ করে।
👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি।
👉 পেটের সমস্যা দূর করে।
👉 স্ট্রেস দূর করে।
👉 ত্বক ও চুলের পরিচর্যা করে।
👉 হার্টকে সুস্থ রাখে।
👉 শিশুদের নিউরোলজিক ডিজঅর্ডার নিরাময় করে।
👉মস্তিকে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে।
👉 মুখের ভিতরের সাদা দাগ দূর করে।
👉 ওজন কমাতে সাহায্য করে।
👉 মাসিকের ব্যাথা নিরাময়ে সাহায্য করে।
👉 বয়সের ছাপ কমায়।
👉 মেটাবলিজম বাড়ায়।
👉 বুদ্ধি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
👉 ডায়রিয়া রোধে সাহায্য করে।
সতর্কতা :
পেয়ারা একটি উচ্চ ফ্রুক্টোজ সমৃদ্ধ ফল। অধিক পরিমাণে পেয়ারা খেলে এর খনিজ এই উপাদানটি এবং সাথে কিছু ব্যাক্টেরিয়া মিলে পেটে গ্যাস উৎপন্ন করে এবং পেট ফাপা অনুভূত হয়।
অধিক পেয়ারা খেলে আপনার ব্লাড সুগার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। উচ্চ মাত্রার ফ্রুক্টোজ হজম করতে না পারার কারনে অনেক সময় ডায়রিয়া এবং পেটব্যাথা হতে পারে।
তথ্যসূত্র: প্রাগুক্ত
(Research Fellow, Afjal vibration & Frequency system)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন